বর্তমান সরকারের সময়ে মৎস্য সেক্টরের সাফল্য
মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও গ্রামীণ কর্মসংস্থানঃ
* ইলিশ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের প্রথম।
* অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ আহরনে বিশ্বে ৪র্থ।
* বদ্ধ জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্ব ৫ম।
* ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে মাছের উৎপাদন ৪২.৭৭ লক্ষ মে.টন।
* GDP তে মৎস্য খাতের আবদান ৩.৭৫ শতাংশ।
* প্রতি বছরে প্রায় ৬ লক্ষাধিক গ্রামীন জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি।
*বাংলাদেশ ০৪ টি মৎস্য ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট স্থাপন।
জাটকা সংরক্ষণ ও ইলিশ সম্পদ উন্নয়নঃ
* ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগলিক নির্দেশক (Geographical Indication) পণ্য হিসেবে স্বীকৃত।
* মা ইলিশ সংরক্ষণকালীন সময়ে পরিবার প্রতি ২০ কেজি করে জেলেদের চাল বিতরণ
* জাটকা ইলিশ রক্ষায় পরিবার প্রতি ৪০ কেজি চাল করে (০৪ মাস)জেলেদের বিতরণ করা হয়।
* ২০১৭-২০১৮ আর্থ বছরে ইলিশের মোট উৎপাদন প্রায় ৫ লক্ষ ১৭ হাজার মে.টন।
সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনাঃ
* সমুদ্র বিজয়ের মাধ্যমে ১,১৮,৮১৩বর্গ কি.মি. সমুদ্র এলাকায় মৎস্য আহরণে আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠা।
* আর ভি মীন সন্ধানী নামে একটি সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন গবেষনা ও জরিপ জাহাজ ক্রয়।
সমাজভিত্তিক মৎস্য ব্যবস্থাপনা ও মৎস্য অভায়াশ্রম স্থাপনঃ
* বিভিন্ন নদ-নদী ও অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে ৫৩৪ টি মৎস্য অভয়াশ্রম প্রতিষ্ঠা।
পরিবেশ বান্ধব চিংড়ী চাষ সম্প্রসারণঃ
* ২ লক্ষ ৭ হাজার চিংড়ি ঘের রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে পরিবেশে বান্ধব চিংড়ি চাষ।
* সম্প্রসারণ কক্সবাজার, সাতক্ষীরা ও খুলনায় ৩ টি (PCR) ল্যাব প্রতিষ্ঠা।
জেলেদের নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র প্রদানঃ
* ১৪ লক্ষ ২০ হাজার জেলেকে পরিচয়পত্র বিতরণ।
২০০৯-২০১৯ সাল পর্যন্ত মাছ চাষে উদ্ভাবিত প্রযুক্তিঃ
* খাঁচায় মাছ চাষ
* কার্প ফ্যাটেনিং
* দেশীয় প্রজাতির মাছ চাষ সম্প্রসারণ
* মুক্তার চাষ
* জীবন্ত মাছ বাজারজাত করণ
* মোবাইল এ্যাপস্
* মাছ চাষে এরেটরের ব্যবহার
* একুয়াপনিক্স
*আরএএস
* বায়োফ্লক
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস